Help Bangla

Blogs in Bangali

দশম শ্রেনী ভৌত বিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় সাজেশন 2023 ।। Class 10th physical science

মাধ্যমিক ভৌত বিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় সাজেশন 2023 ।। Class 10th physical science 

দশম শ্রেণীর ভৌত বিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় পরিবেশের জন্য ভাবনা সংক্ষিপ্ত ও রচনাধর্মী সাজেশন 2023। Class 10th physical science saq question and answer , প্রথম অধ্যায় ভৌত বিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর দেয়া হলো । পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক 2023 ভৌত বিজ্ঞান সাজেশন ।আপনি কি এইসব ভৌত বিজ্ঞান অতি সংক্ষিপ্ত ও সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন খুঁজছিলেন তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় এসে পড়েছে নিচের সকল দশম শ্রেণির ভৌত বিজ্ঞান এর সাজেশন দেওয়া হল


দশম শ্রেনী ভৌত বিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় : পরিবেশের জন্য ভাবনা


মাধ্যমিক প্রথম অধ্যায় সাজেশন 2023 

পরিবেশের জন্য ভাবনা প্রথম অধ্যায় অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন পত্র

প্রশ্ন:-নিরক্ষীয় অঞ্চল ও মেরু অঞ্চলে ট্রোপোস্ফিয়ারের বিস্তার কতখানি?

উত্তর: ট্রোপোস্ফিয়ার স্তরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ওপরের দিকে মেরু অঞ্চলে প্রায় ৪–9 কিমি পর্যন্ত এবং নিরক্ষীয় অঞ্চলে প্রায় 16-18 কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত।

প্রশ্ন:- ট্রোপোপজ কী?

উত্তর : 10 km উচ্চতার আশেপাশে যে অঞ্চলে ট্রোপোস্ফিয়ার ও স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের সংযোগ ঘটে এবং উচ্চতার সঙ্গে উয়তার পরিবর্তন ঘটে না, তাকে ট্রোপোপজ বলে।

প্রশ্ন:- বায়ুমণ্ডলের কোন্ স্তরকে ‘ক্রমহ্রাসমান উন্নতা স্তর’ বলা হয় ? 

উত্তর: বায়ুমণ্ডলের ট্রোপোস্ফিয়ার স্তরটিকে ‘ক্রমহ্রাসমান উন্নতা স্তর’ বলা হয়।

প্রশ্ন:- ট্রোপোস্ফিয়ারের সর্বনিম্ন উন্নতা কোন্ অংশে দেখা যায়? 

উত্তর:- ট্রোপোস্ফিয়ারের সর্বনিম্ন উয়তা (-৪০°C) দেখা যায় নিরক্ষরেখার ঊর্ধ্বে ট্রোপোপজ অংশে।

প্রশ্ন:- স্ট্র্যাটোপজ কী ?

উত্তর:- স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার ও মেসোস্ফিয়ারের সংযোগস্থলে যে অঞ্চলে উন্নতার পরিবর্তন হয় না, তাকে স্ট্র্যাটোপজ বলে।

প্রশ্ন:- ট্রোপোস্ফিয়ারের সর্বনিম্ন অঞ্চলে বায়ুর চাপ কত?

 উত্তর:-ট্রোপোস্ফিয়ারের সর্বনিম্ন অঞ্চলে বায়ুর চাপ 76cm পারদস্তম্ভের চাপের সমান।

প্রশ্ন:- বায়ুমণ্ডলের কোন্ স্তরটি শীতলতম? 

উত্তর: মেসোস্ফিয়ার হল বায়ুমণ্ডলের শীতলতম স্তর।

প্রশ্ন:- বায়ুমণ্ডলে ওজোনের পরিমাণ মাপার যন্ত্রটির নাম কী? 

উত্তর: ডবসন স্পেকট্রোমিটার।   

প্রশ্ন:- থার্মোস্ফিয়ারে কোন্ কোন্ গ্যাসের প্রাধান্য দেখা যায়? 

উত্তর: থার্মোস্ফিয়ার অঞ্চলে নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন গ্যাসের প্রাধান্য দেখা যায়।

প্রশ্ন:- ভূপৃষ্ঠ থেকে যতই উপরে ওঠা যায় ততই লক্ষ করা যায় যে একটি নির্দিষ্ট হারে উন্নতা হ্রাস পেতে থাকে, এই ঘটনাকে কী বলা হয়?

উত্তর: ভূপৃষ্ঠ থেকে উপরে ওঠার সময় নির্দিষ্ট হারে উয়তা হ্রাসের ঘটনাকে বলে ‘সাধারণ তাপ হ্রাস’ (normal lapse rate)।

প্রশ্ন:- ট্রোপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বসীমায় উন্নতা কত থাকে?

উত্তর:- ট্রোপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বসীমায় উন্নতা থাকে প্রায় –57°C থেকে – 60°C

প্রশ্ন: বায়ুমণ্ডলের উন্নতা বৃদ্ধি করে এমন একটি গ্যাসের উদাহরণ দাও।

উত্তর: কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস বায়ুমণ্ডলের উন্নতা বৃদ্ধি করে।

প্রশ্ন: পদার্থের কোন্ ভৌত অবস্থায় পরিচলন স্রোত সৃষ্টি হতে পারে? 

উত্তর: পদার্থের গ্যাসীয় ও তরল অবস্থায় পরিচলন স্রোত সৃষ্টি হতে পারে।

প্রশ্ন: সাময়িক বায়ুপ্রবাহের উদাহরণ দাও।

উত্তর: সাময়িক বায়ুপ্রবাহের উদাহরণ হল স্থলবায়ু (landbreeze), সমুদ্রবায়ু (sea breeze) ইত্যাদি।

প্রশ্ন: বায়ুমণ্ডলে উপস্থিত মোট ওজোন গ্যাসের শতকরা কতভাগ ওজোনোস্ফিয়ারে বিদ্যমান? 

উত্তর:- বায়ুমণ্ডলে উপস্থিত মোট ওজোন গ্যাসের শতকরা 90 ভাগ ওজোনোস্ফিয়ারে বর্তমান।

প্রশ্ন :- বিশুদ্ধ শুষ্ক বাতাসে CO, “এর শতকরা ভাগ কত?

উত্তর:- প্রায় 0.032%  

প্রশ্ন :- ওজোন অণুগুলি অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে কোন্ অণুতে পরিণত হয়?

 উত্তর: ওজোন অণুগুলি অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে অক্সিজেন অণুতে পরিণত হয়।

প্রশ্ন:  অতিবেগুনি রশ্মি চোখের কী ক্ষতি করে?

উত্তর: অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে চোখের কর্নিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং অসময়ে ছানি পড়ে।

প্রশ্ন:  ODS-এর পূর্ণরূপটি লেখো ?

উত্তর : Ozone Depleting Substances ( অর্থাৎ, ওজোন বিনষ্টকারী পদার্থসমূহ ।

প্রশ্ন: ODP-এর পূর্ণরূপটি কী?

উত্তর:  Ozone Depleting Potential (অর্থাৎ, ওজোন বিনষ্ট করার ক্ষমতা)।


পরিবেশের জন্য ভাবনা প্রথম অধ্যায় সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন পত্র


প্রশ্ন: বায়ুমণ্ডলের ‘হোমোস্ফিয়ার’ ও হেটেরোস্ফিয়ার অঞ্চল বলতে কী বোঝ ?

উত্তর:- বায়ুমণ্ডলের নীচের অংশে (ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 100 কিমি উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত) উপাদান গ্যাসীয় পদার্থগুলির (যেমন— N2, O2, Ar, CO2, H2O ইত্যাদি) অনুপাত সর্বত্র প্রায় সমান প্রথম থাকে। তাই এই অংশটিকে হোমোস্ফিয়ার বা সমমন্ডল বলে।

হোমোস্ফিয়ারের ওপরের অংশে যেখানে বায়ুমণ্ডলের বীতে উপাদানগুলির অনুপাত স্থির নয়, তাকে হেটেরোস্ফিয়ার বা বিষমমণ্ডল বলে। এটি ভূপৃষ্ঠের ওপর 100 কিমি উচ্চতা থেকে প্রায় 10,000 কিমি উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত।


প্রশ্ন: ট্রোপোস্ফিয়ার কাকে বলে? একে ‘ক্ষুব্ধমণ্ডল’বলার কারণ কী?

উত্তর: বায়ুমণ্ডলের সর্বনিম্ন স্তরের নাম ট্রোপোস্ফিয়ার। এই স্তরটি ভূপৃষ্ঠ থেকে ওপরের দিকে 10 কিমি উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত থাকে এই স্তরে বায়ুর মধ্যে ধূলিকণা, জলীয় বাষ্প, মেঘ প্রভৃতি থাকে। ফলেভূপৃষ্ঠ থেকে ওপরের দিকে 10 কিমি উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত থাকে। এই স্তরের মধ্যেই ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত প্রভৃতি প্রাকৃতিক ঘটনাগুলি ঘটে। তাই ট্রোপোস্ফিয়ারকে ‘ক্ষুদ্ধমণ্ডল’ বলা হয়।

আরোও পড়ুন””দশম শ্রেণী ইতিহাস প্রথম অধ্যায় সাজেশন 2023

প্রশ্ন: ট্রোপোস্ফিয়ারকে ‘ক্রমহ্রাসমান উন্নতা স্তর (layer of falling temperature) বলা হয় কেন?

ভূপৃষ্ঠ থেকে ট্রোপোস্ফিয়ারের যতই ঊর্ধ্বে যাওয়া যায় বায়ুমণ্ডলের উয়তা ক্রমশ কমতে থাকে। প্রতি 1000 মিটার উচ্চতা বৃদ্ধিতে গড়ে 6.5°C বা প্রতি 1000 ft উচ্চতা বৃদ্ধিতে 3.6°F হারে বায়ুর উয়তা কমে। তাই এই স্তরকে ‘ক্রমহ্রাসমান উয়তা স্তর’ বলে।

প্রশ্ন: স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার কাকে বলে? একে ‘শান্তমণ্ডল’ বলা হয় কেন?

উত্তর:  ট্রোপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বে 50 কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত বায়ুস্তরটিকে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার বলে।

। এই বায়ুস্তর প্রায় মেঘমুক্ত। সমান্য ধূলিকণা থাকলেও জলকণাশূন্য। ফলে এই স্তরে ঝড়, বৃষ্টি, বায়ুপ্রবাহের সম্ভাবনাও নেই। তাই এই স্তরের নাম শান্তমণ্ডল।

প্রশ্ন: ওজোনোস্ফিয়ার কাকে বলে? এই স্তরটি আমাদের পক্ষে খুব গুরুত্বপূর্ণ কেন?

উত্তর:  স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের ওপরের দিকে ভূপৃষ্ঠের সাপেক্ষে 16-30 কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলটিতে বায়ুর মধ্যে ওজোন (O3) গ্যাসের উপস্থিতি লক্ষ করা যায়, সেজন্য এই অঞ্চলটিকে ওজোনোস্ফিয়ার বলে।

ওজোন গ্যাসের স্তর সূর্য থেকে আসা অতিবেগুনি রশ্মিকে শোষণ করে। অতিবেগুনি রশ্মি জীবজগতের পক্ষে খুবই ক্ষতিকারক। সুতরাং, ওজোনোস্ফিয়ার স্তরটি সূর্যেáর এই ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করে। এজন্য এই স্তরটি আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ

আরোও পড়ুন” একাদশ শ্রেণি ভূগোল অধ্যায় ভিত্তিক সাজেশন 2022

প্রশ্ন: বায়ুতে ‘‘পরিচলন স্রোত’ কীভাবে সৃষ্টি হয় ?

উত্তর: কোনো স্থানের বায়ু উত্তপ্ত হলে ওই বায়ুর আয়তন বৃদ্ধি পায় ও ঘনত্ব কমে যায়। ফলে উত্তপ্ত বায়ু হালকা হয়ে ওপরে ওঠে। এর ফলে যে শূন্যতার সৃষ্টি হয়, তা পূরণ করতে আশেপাশের অপেক্ষাকৃত ঠান্ডা ও ভারী বায়ু ওই জায়গায় ছুটে আসে। এভাবে বায়ুতে পরিচলন স্রোতের সৃষ্টি হয়।

প্রশ্ন : পরিচলন স্রোতের দুটি প্রাকৃতিক উদাহরণ দাও। কখন এদের তীব্রতা বেশি হয়?

উত্তর: পরিচলন স্রোতের দুটি প্রাকৃতিক উদাহরণ হল—সমুদ্রবায়ু এবং স্থলবায়ু।

 সমুদ্রবায়ু সকালবেলায় প্রবাহিত হতে শুরু করে এবং সন্ধ্যাবেলায় এর তীব্রতা বাড়ে। স্থলবায়ু সন্ধ্যাবেলায় প্রবাহিত হতে শুরু করে এবং সমগ্র রাত্রি ধরে প্রবাহিত হয়। এটির তীব্রতা ভোরবেলায় বাড়ে।

আরোও পড়ুন””একাদশ শ্রেণী দর্শন অধ্যায় ভিত্তিক সাজেশন 2022

প্রশ্ন: ওজোন স্তরকে ‘ওজোন ছত্র’ বলার তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।

উত্তর: বায়ুমণ্ডলের স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের অন্তর্গত ওজোন স্তরকে ওজোন ছত্র (Ozone umbrella) বলে।

ছাতা যেমন রোদ-বৃষ্টি থেকে আমাদের রক্ষা করে, ওজোন স্তর তেমন সূর্য থেকে আগত ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মির পৃথিবীতে আগমনকে প্রতিরোধ করে। তাই ওজোন স্তরকে ‘ওজোন ছত্র’ বলা হয়

প্রশ্ন : পরিবেশের উপর ওজোন স্তরের প্রভাব সংক্ষেপে উল্লেখ করো।

উত্তর: স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে উপস্থিত ওজোন স্তর পৃথিবীর জীবকুলের পক্ষে এক নিরাপদ আচ্ছাদনের কাজ করে। সূর্য থেকে আগত ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মির বেশিরভাগ অংশই ওজোন স্তরে ওজোন গ্যাসের উৎপাদন ও বিয়োজনের প্রয়োজনে শোষিত হয়ে যায়। ওজোন স্তর না থাকলে এই অতিবেগুনি রশ্মি সরাসরি পৃথিবীপৃষ্ঠে এসে পড়ত যার ফলস্বরূপ

[1] ভূপৃষ্ঠ ও ভূপৃষ্ঠসংলগ্ন বায়ু এত উত্তপ্ত হয়ে যেত যে স্থল ও জলভাগের সমস্ত উদ্ভিদ ও প্রাণীকুলের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়ত।

[2] অতিবেগুনি রশ্মির প্রকোপে পৃথিবীপৃষ্ঠে বসবাসকারী জীবকুলের নানাবিধ রোগের সৃষ্টি হত।

প্রশ্ন : গ্রিনহাউস গ্যাস’ কাদের বলে?

উত্তর: বায়ুমণ্ডলের যেসব গ্যাসীয় পদার্থ উত্তপ্ত পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে বিকিরিত অপেক্ষাকৃত দীর্ঘ তরঙ্গদৈর্ঘ্যবিশিষ্ট অবলোহিত রশ্মির (infrared ray) কিছু অংশ শোষণ করে এবং অবশিষ্টাংশ পুনরায় পৃথিবীপৃষ্ঠে প্রতিফলিত করে ভূপৃষ্ঠ ও তার সংলগ্ন বায়ুমণ্ডলকে উত্তপ্ত রাখে, তাদের গ্রিনহাউস গ্যাস বলে।

উদাহরণ: কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO2), মিথেন (CH4), ক্লোরোফ্লুরোকার্বন (CFC), ওজোন (O3), নাইট্রাস অক্সাইড (N2O), , জলীয় বাষ্প (H2O) ইত্যাদি।

প্রশ্ন: গ্রিনহাউস প্রভাবের উপযোগিতা উল্লেখ করো।

উত্তর: বায়ুমণ্ডলে উপস্থিত CO2, জলীয় বাষ্প ইত্যাদি গ্রিনহাউস গ্যাস পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে অবলোহিত রশ্মিরুপে বিকিরিত তাপকে মহাশূন্যে বিলীন হতে না দিয়ে ভূপৃষ্ঠ ও তার সংলগ্ন বায়ুমণ্ডলকে এমন এক উন্নতা সীমার মধ্যে (গড় মান 15°C) উত্তপ্ত রাখে, যা মানুষসহ সমগ্র জীবজগতের বেঁচে থাকার পক্ষে অনুকূল। বায়ুমণ্ডলে যদি গ্রিনহাউস গ্যাসগুলি না থাকত, অর্থাৎ গ্রিনহাউস প্রভাব না ঘটত তাহলে পৃথিবীপৃষ্ঠ ও সংলগ্ন বায়ুমণ্ডলের গড় উন্নতা হত প্রায় 30°C। এই উন্নতায় পৃথিবীপৃষ্ঠে জীবজগতের কোনো অস্তিত্বই থাকত না।

প্রশ্ন : গ্রিনহাউস গ্যাসগুলি বায়ুমণ্ডলের উয়তা কীভাবে বৃদ্ধি করে?

উত্তর:  সূর্য থেকে আগত ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্যবিশিষ্ট অবলোহিত রশ্মি পৃথিবীর চারপাশের গ্রিনহাউস গ্যাসগুলির আচ্ছাদন ভেদ করে পৃথিবীপৃষ্ঠে আসতে পারে। ভূপৃষ্ঠ অবলোহিত রশ্মির কিছুটা শক্তি শোষণ করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ও এর ফলে ভূপৃষ্ঠ দ্বারা বিকিরিত অবলোহিত রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পায়। এই দীর্ঘতর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের অবলোহিত রশ্মি গ্রিনহাউস গ্যাসগুলির আবরণ ভেদ করে বেরিয়ে যেতে পারে না। উক্ত গ্যাসগুলি ভূপৃষ্ঠ দ্বারা বিকিরিত অবলোহিত রশ্মির কিছু অংশ শোষণ করে নিজেরা উত্তপ্ত হয় এবং বাকি অংশ পৃথিবীপৃষ্ঠে প্রতিফলিত করে ভূপৃষ্ঠ ও তার সংলগ্ন বায়ুমণ্ডলকে একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে উত্তপ্ত রাখে।

আরোও নতুন নতুন পোস্ট বা নতুন কনটেন্ট পেতে আমাদের ব্লগটিকে ফলো করে আমাদের সাথে থাকুন এছাড়া আমাদের একটা নিজস্ব গ্রুপ আছে চাইলে অ্যাড হতে পারেন ।

GROUP ওর নাম BANGLA NEWS

Updated: March 17, 2022 — 3:30 pm

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Help Bangla © 2023 Frontier Theme