বিকল্প চিন্তা ও উদ্যোগ : বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা পঞ্চম অধ্যায় দশম শ্রেণী ।। Class 10th 5th chapter question and answer 2023
পঞ্চম অধ্যায় বিকল্প চিন্তা ও উদ্যোগ : বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
প্রশ্ন : উনিশ শতকে বিজ্ঞান শিক্ষার বিকাশে ‘ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কাল্টিভেশন অব সায়েন্স’-এর ভূমিকা কী ছিল?
উত্তর : উনিশ শতকে বিজ্ঞান শিক্ষার বিকাশের জন্য মহেন্দ্রলাল সরকার ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কাল্টিভেশন অব সায়েন্স’ প্রতিষ্ঠা করেন। এই বিজ্ঞান কেন্দ্র সম্পূর্ণ নিজের তত্ত্বাবধানে স্বাধীনভাবে বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে মৌলিক গবেষণার ব্যবস্থা করে ও বিজ্ঞান বিষয়ক বক্তৃতার আয়োজন করা হয়। এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের বিজ্ঞান চেতনায় উদ্বুদ্ধ করে তোলা হয়।
প্রশ্ন : বিশ্বভারতী’ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য কী ছিল?
উত্তর : কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে বীরভূম জেলার শান্তিনিকেতনে স্নিগ্ধ পল্লি প্রকৃতির বুকে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠা করেছিলেন । এই ‘বিশ্বভারতী’ প্রতিষ্ঠার অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল প্রাচীন ভারতীয় আশ্রমিক শিক্ষার সঙ্গে আধুনিক শিক্ষাচেতনার সন্মিলন; শিক্ষার্থীর জীবনের পরিপূর্ণ বিকাশ সাধন করা; শিক্ষার সঙ্গে প্রকৃতি ও মানুষের সমন্বয় গড়ে তোলা; আদর্শ শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলার মৌলিক নীতিস্বরূপ স্বাধীনতা ও সৃজনশীলতার বিকাশ।
প্রশ্ন : বাংলায় ছাপাখানার বিকাশে পঞ্চানন কর্মকারের ভূমিকা কী ছিল ?
উত্তর : বাংলা মুদ্রণের অসামান্য শিল্পী পঞ্চানন কর্মকার চার্লস উইলকিন্সের সহযোগী হিসেবে প্রথম ধাতুর অক্ষরে চলনক্ষম বাংলা অক্ষরের টাইপ তৈরি করেন। এর মাধ্যমে অল্প সময়ে ও কম খরচে মুদ্রণ শিল্পের বিকাশ ঘটেছিল। পরবর্তীকালে তিনি উইলিয়াম কেরির আহ্বানে শ্রীরামপুর মিশন প্রেসে যোগদান করেন। তিনি দেবনাগরী ভাষায় মার্জিত সংস্কৃত ব্যাকরণ ছাপার উদ্যোগ নেন।
প্রশ্ন : বাংলার মুদ্রণের ইতিহাসে বটতলা প্রকাশনার গুরুত্ব কী?
উত্তর : কলকাতার আদি প্রকাশনা শিল্প ছিল আপার চিৎপুর রোডের বটতলা প্রকাশনা। এখানে মূলত হ্যান্ডমেড পেপারে ছাপচিত্রের মাধ্যমে স্বদেশি কারিগরেরা চটি বই, পুঁথি, পাঁচালি প্রকাশ করত। এখান থেকে অনুবাদ সাহিত্যও প্রকাশিত হত। উনিশ শতকের কলকাতা ও বাবু সংস্কৃতি সম্পর্কে বিস্তৃত তথ্য এখান থেকে পাওয়া যায়।
প্রশ্ন: চার্লস উইলকিনস্ কে ছিলেন?
উত্তর : বাংলা ছাপা হরফের প্রথম যথার্থ পরিকল্পনা করেছিলেন চার্লস উইলকিন্স। তিনিই প্রথম ছেনিকাটা বাংলা হরফ নির্মাণ করেছিলেন বলে তাকে বাংলা মুদ্রণ শিল্পের জনক’ বলা হয়। একাজে তাকে সাহায্য করেছিলেন হুগলির পঞ্চানন কর্মকার। হেস্টিংস সাহেবের অনুরোধে পরবর্তীকালে তিনি সরকারি ছাপাখানার দায়িত্ব নেন। হ্যালহেডের ব্যাকরণ আমার অব বেঙ্গল ল্যাঙ্গুয়েজ’ এন্ড্রুজ সাহেবের ছাপাখানায় তাঁর দ্বারাই প্রথম ছাপা হয়। তাঁর হাত ধরেই ছাপার আয়নায় বাঙালি প্রথম নিজেকে খুঁজে পায়। তিনি ‘বাংলার গুটেনবার্গ’ নামেও অভিহিত হন।
প্রশ্ন: বাংলা লাইনোটাইপ প্রবর্তনের গুরুত্ব কী?
উত্তর : লাইন অফ টাইপ থেকে লাইনোটাইপ কথাটি এসেছে, যেটি আদতে একটি কম্পোজিং মেশিন। এর সাহায্যে হাতের বদলে মেশিনে অত্যন্ত দ্রুত ও সুচারুরূপে চলমান ধাতব হরফ স্থাপন করা যেত। বাংলায় ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ সুরেশচন্দ্র মজুমদার, রাজশেখর বসু প্রমুখের উদ্যোগে এই প্রযুক্তিতে সংবাদপত্র ছাপা শুরু হয়।
প্রশ্ন : বাংলার সাংস্কৃতিক জীবনে ছাপাখানার বিকাশের প্রভাব কতটা?
উত্তর : বাংলা তথা ভারতের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জাগরণ, সর্বোপরি গণশিক্ষার প্রসারে ছাপাখানা ও ছাপাবইয়ের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। পূর্বেকার হাতে লেখা পুঁথি ছিল অনেকক্ষেত্রেই দুর্বোধ্য এবং স্বাভাবিক ভাবেই পঠন-পাঠনের প্রতিকূল। কিন্তু ছাপাখানায় ছাপারই এই অসুবিধা দূর করে। ছাপাবই দামে সস্তা হওয়ায় সেগুলি সাধারণ মানুষের হাতে সহজে পৌঁছে যায় এবং সাধারণ শিক্ষার্থীরা নিজের মাতৃভাষায় শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ পায়। ফলে গণশিক্ষার বিপুল প্রসার ঘটে।
প্রশ্ন : ঔপনিবেশিক শিক্ষাব্যবস্থা ত্রুটিপূর্ণ ছিল কেন ?
উত্তর : ঔপনিবেশিক শিক্ষা ব্যবস্থার মূল লক্ষ্য ছিল সুলভে অনুগত কেরানি তৈরি। এই শিক্ষা ছিল একান্তভাবেই যান্ত্রিক, পুঁথিসর্বস্ব এবং স্বাভাবিক ভাবে শিক্ষার্থীর সর্বাঙ্গীন বিকাশের পরিপন্থী। ঔপনিবেশিক শিক্ষানীতি ছিল কায়েমী স্বার্থরক্ষাকারী ও প্রভুত্ববাদী। তা ছাড়া দেশীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি অবহেলা, এই শিক্ষাব্যবস্থার অপর একটি ত্রুটিপূর্ণ দিক।
প্রশ্ন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রাচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন কেন ?
উত্তর : শিক্ষাগুরু রবীন্দ্রনাথ একদিকে যেমন ছিলেন ঔপনিবেশিক শিক্ষাচিন্তার কঠোর সমালোচক, অন্যদিকে উপনিষদীয় শিক্ষাচিন্তার দ্বারা বিশেষভাবে প্রভাবিত। পাশ্চাত্মের ‘কেরানি তৈরির শিক্ষা’ তাঁর মনোপুতঃ হয়নি। তাই ঔপনিবেশিক শিক্ষার কেরানি গড়ার কল ভেঙে সজীব মানুষ গড়তে ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ বোলপুর সন্নিকটস্থ ভূবনডাঙার মাঠে গড়ে তুললেন আধুনিক তপোবন—ব্রহ্মচর্যাশ্রম। এখানে মুক্ত প্রকৃতির অঙ্গনে খোলা আকাশের নীচে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করা হয়।
প্রশ্ন: কারিগরি শিক্ষাবিস্তারে বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউটের ভূমিকা কী ছিল
উত্তর: স্বদেশি বাংলায় কারিগরি শিক্ষার বিকাশের উদ্দেশ্যে ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে তারকনাথ পালিতের উদ্যোগে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয় বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট। এখানে দুই রকমের পাঠ্যক্রম চালু ছিল—একটি তিন বছরের অন্তবর্তী পাঠক্রম, অপরটি চার বছরের মাধ্যমিক পাঠ্যক্রম। অন্তবর্তী পাঠ্যক্রমে গ্রন্থ প্রকাশনা, রং মাখানো, ছুতোরের কাজ, বিভিন্ন ধরনের খোদাই করা, সাবান তৈরি, চামড়া ট্যান করা প্রভৃতি হাতে-কলমে শেখানো হত। আর মাধ্যমিক পাঠ্যক্রমের শেখানো হত যন্ত্র বিজ্ঞান ও বৈদ্যুতিক যন্ত্র বিজ্ঞান, ফলিত রসায়ন এবং ভূবিদ্যা। প্রমথ বসু, শরৎ দত্ত, প্রফুল্ল মিত্র প্রমুখ খ্যাতনামা শিক্ষক এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
প্রশ্ন: ছাপা বই শিক্ষার প্রসারে কী ভূমিকা নিয়েছিল ?
উত্তর : চলমান হরফের প্রচলন ও মুদ্রণ বিপ্লব সারাবিশ্বের জ্ঞানচর্চাকে মুষ্টিমেয় সুবিধাভোগীর হাত থেকে মুক্ত করে পৌঁছে দিয়েছিল সাধারণের দোরগোড়ায়। পূর্বেকার হাতে লেখা পুঁথি ছিল অনেক ক্ষেত্রেই দুর্বোধ্য এবং স্বাভাবিক ভাবেই পঠন-পাঠনের প্রতিকূল। কিন্তু ছাপাখানায় ছাপা বই। অসুবিধা দূর করে। একই ধরনের বই বহু সংখ্যায় ছাপার সুবিধার জন্য সার্বিক পাঠ্যক্রম প্রণয়নে সুবিধা হয়। ছাপাবই দামে সস্তা হওয়ায় সেগুলি সাধারণ মানুষের হাতে সহজে পৌঁছে যায় এবং সাধারণ শিক্ষার্থীরা নিজের মাতৃভাষায় শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায়। ফলে গণশিক্ষার বিপুল প্রসার ঘটে।
প্রশ্ন : শ্রীনিকেতন কী উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল?
উত্তর : গ্রাম উন্নয়ন বিষয়ে রবীন্দ্রনাথের নানা ভাবনাচিন্তার সংগঠিত রূপ শ্রীনিকেতন। গ্রামীণ সমাজকে স্বনির্ভর করতে ও সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে তিনি শ্রীনিকেতন প্রতিষ্ঠা করেন। এই কাজে তাঁর প্রধান সহায়ক ছিলেন কালীমোহন ঘোষ।
প্রশ্ন : উনিশ শতকে বাংলায় ব্যাবসায়িক ভিত্তিতে ছাপাখানা বিকশিত হয়েছিল কেন ?
উত্তর: উনিশ শতকের সূচনা থেকে বাংলায় প্রথমে বেসরকারি এবং পরে সরকারি উদ্যোগে অসংখ্য পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠতে থাকে। পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে পর্যাপ্ত সংখ্যক ছাপা বইয়ের চাহিদা। মূলত এই স্কুলপাঠ্য পুস্তকের জোগান দিতে এই সময় ব্যাবসায়িক ভিত্তিতে ছাপাখানা প্রতিষ্ঠিত হতে থাকে। এ ছাড়াও এই সময় নবজাগরিত বাংলা তথা ভারতবর্ষ আধুনিক মুদ্রিত সংবাদপত্রের যুগে প্রবেশ করলে ব্যাবসায়িক ভিত্তিতে ছাপাখানার প্রতিষ্ঠা হয়ে ওঠে তার অন্যতম পূর্ব শর্ত।
প্রশ্ন : বাঙালির অধিকাংশ ছাপাখানা যৌথ উদ্যোগে গড়ে উঠেছিল কেন ?
উত্তর : ছাপাখানায় বাঙালির বাণিজ্যিক উদ্যোগের একটি লক্ষ্যণীয় দিক ছিল যৌথ উদ্যোগ। এই সময় ছাপাখানার প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অধিকাংশই ছিলেন মধ্যবিত্ত এবং পেশায় শিক্ষক। এঁদের সাধ থাকলেও সাধ্য ছিল না। তাই ছাপার খরচ জোগানের জন্য তাঁদের অংশীদারিত্বের পথে যেতে হয়, অথবা ধনীদের দ্বারস্থ হতে হয়। ‘বাঙ্গাল গেজেটি’-র সম্পাদক গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্য হরচন্দ্র রায়ের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে স্থাপন করেন। ‘বাঙ্গাল গেজেটি প্রেস। বিদ্যাসাগর ও তাঁর বন্ধু মদনমোহন তর্কালঙ্কারের ‘সংস্কৃত যন্ত্র’ প্রেসও যৌথ উদ্যোগের উদাহরণ।
প্রশ্ন : ছাপাখানা প্রতিষ্ঠার পর শিক্ষা কেন সর্বজনীন হল?
উত্তর : চলমান হরফের প্রচলন ও মুদ্রণ বিপ্লব সারাবিশ্বের জ্ঞানচর্চাকে মুষ্টিমেয় সুবিধাভোগীর হাত থেকে মুক্ত করে পৌঁছে দিয়েছিল সাধারণের দোরগোড়ায়। পূর্বেকার হাতে লেখা পুথি ছিল অনেকক্ষেত্রেই দুর্বোধ্য এবং স্বাভাবিক ভাবেই পঠন-পাঠনের প্রতিকূল। কিন্তু ছাপাখানায় ছাপাবই এই অসুবিধা দুর করে। ছাপাবই দামে সস্তা হওয়ায় সেগুলি সাধারণ মানুষের হাতে সহজে পৌঁছে যায় এবং গণশিক্ষার বিপুল প্রসার ঘটে।
প্রশ্ন : জাতীয় শিক্ষা পরিষদের কর্মসূচি কী ছিল ?
উত্তর : কোনোপ্রকার সরকারি সাহায্য ছাড়াই জাতীয় শিক্ষা পরিষদের পরিচালনায় অসংখ্য প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরুর দিকে জাতীয় শিক্ষা পরিষদ দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করে। প্রথমটি হল সাধারণ বিজ্ঞান ও কলাবিদ্যার জন্য ‘বেঙ্গল ন্যাশনাল কলেজ’ আর দ্বিতীয়টি হল কারিগরি শিক্ষার জন্য ‘বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট’। কারিগরি শিক্ষাকে সর্বজনীন ও বাধ্যতামূলক করার জন্য জাতীয় শিক্ষা পরিষদ উদ্যোগ নেয়। মাতৃভাষার মাধ্যমে বিজ্ঞান ও কারিগরি শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করে এই পরিষদ।
প্রশ্ন : তারকনাথ পালিত স্মরণীয় কেন ?
উত্তর : স্বদেশি আন্দোলনকালে বাংলায় স্বদেশি উদ্যোগে বিজ্ঞান ও কারিগরি শিক্ষা প্রসারের যে উদ্যোগ নেওয়া হয়, তার অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলেন তারকনাথ পালিত। ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে তার উদ্যোগেই প্রতিষ্ঠিত হয় ‘বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট’। শিক্ষাদরদী তারকনাথ পালিত এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে নগদ চার লক্ষ টাকা ও তার বসত বাড়ি দান করেন। ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দে স্যার আশুতোষ কলকাতা বিজ্ঞান কলেজ প্রতিষ্ঠায় ব্রতী হলে তারকনাথ পালিত পুনরায় মুক্ত হস্তে এগিয়ে আসেন। বাংলায় স্বদেশির উদ্যোগে বিজ্ঞান ও কারিগরি শিক্ষা প্রসারের প্রতিভূরূপে তিনি ইতিহাসে স্মরণীয়।
দশম শ্রেণী পঞ্চম অধ্যায় সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর
1. বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম চিত্রিত গ্রন্থের নাম লেখো।
উত্তর :
2. কোন বছর শ্রীরামপুর মিশন প্রেস প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর :
3. কে ‘বর্ণপরিচয়’ রচনা করেন?
উত্তর :
4. কত খ্রিস্টাব্দে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর :
5. বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট/জাতীয় শিক্ষা পরিষদের বর্তমান নাম কী?
উত্তর :
6. বিশ্বভারতী/শান্তিনিকেতন কোথায় অবস্থিত?
উত্তর :
7. শ্রীনিকেতন কে প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তর :
৪. কলকাতায় সংস্কৃত প্রেস/সংস্কৃত যন্ত্র প্রেস (১৮৪৭ খ্রিস্টাব্দ) কে স্থাপন করেন?
উত্তর :
9. ‘ইন্ডিয়ান জার্নাল অফ ফিজিক্স’ কোন্ সংগঠনের মুখপত্র ছিল?
উত্তর :
10. জাতীয় শিক্ষা পরিষদের প্রথম সভাপতি কে ছিলেন?
উত্তর :
11. বেঙ্গল ন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন?
উত্তর:
12. একটি স্বদেশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম লেখো।
উত্তর:
13. ঔপনিবেশিক বাংলার একটি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম লেখো।
উত্তর :
14. বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট (১৯০৬ খ্রিস্টাব্দ) কে প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তর :
15. বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট (১৯০৬ খ্রিস্টাব্দ) এর প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন?
উত্তর :
16. ঔপনিবেশিক শিক্ষানীতির একজন সমালোচকের নাম লেখো।
উত্তর :
17. বাংলায় প্রথম সচিত্র বই কে প্রকাশ করেন?
উত্তর :
18. প্রথম সচিত্র বাংলা বই ‘অন্নদামঙ্গল’ (১৮১৬ খ্রিস্টাব্দ) -এর চিত্রগুলি কে অঙ্কন করেন?
উত্তর :
19. ভারতীয় উদ্যোগে প্রকাশিত প্রথম বাংলা সাপ্তাহিক সংবাদপত্রের নাম লেখো।
উত্তর :
20. ‘ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কাল্টিভেশন অব সায়েন্স’ (আই. এ. সি. এস) এর প্রথম অধিকর্তা কে ছিলেন?
উত্তর :
21. টেক নামক জার্নাল কোন্ সংগঠনের মুখপত্র ছিল?
উত্তর :
22. শান্তিনিকেতনের বিখ্যাত কলাভবনটি কবে স্থাপিত হয়?
উত্তর :
23. শিলাইদহে মহর্ষি দাতব্য চিকিৎসালয় এবং হিতৈষী তহবিল কে প্রতিষ্ঠা করেন ?
উত্তর :
24. প্রথম বাংলা রঙিন পত্রিকার নাম লেখো।
উত্তর :
25. শ্রীরামপুর মিশন প্রেস থেকে প্রকাশিত প্রথম বই কোনটি?
উত্তর :
আরোও পড়ুন ” –একাদশ শ্রেণী শিক্ষাবিজ্ঞান অধ্যায় ভিত্তিক সাজেশন 2022 । Class 11th suggestion